Farmers: কৃষকবন্ধুদের জন্য ঘোষণা! সরকারি ভর্তুকিতে কৃষি যন্ত্রপাতি কিনুন অনলাইন আবেদন করে

পশ্চিমবঙ্গের অসংখ্য কৃষকদের (Farmers) জন্য এবার এসে গেল বড়ো সুখবর। এখন থেকে কৃষি যন্ত্রপাতি (Agriculture Machinary) ক্রয় করার ক্ষেত্রে ভর্তুকি (Subsidy) দেবে রাজ্য সরকার (Government of West Bengal). ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে আবেদন প্রক্রিয়া। কিন্তু, ভারতের কৃষকদের কাছে কৃষি কার্যের জন্য উন্নত প্রযুক্তি বা যন্ত্রপাতি নেই ফলে ভারতের কৃষি উন্নয়ন সীমিত (PM Kisan Yojana). কৃষি উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের তরফে আর্থিক দেশের কৃষকদের (Indian Farmers) সহায়তা প্রদান করা হয় (Krishak Bandhu).

West Bengal Farmers Get Subsidy for Buy Agriculture Machinary.

পশ্চিমবঙ্গ সরকার কৃষকদের জন্য উন্নত মানের কৃষি যন্ত্রপাতির ওপর সরকারি ভর্তুকির সুবিধা দিচ্ছে। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য এই প্রকল্পের বিজ্ঞপ্তি সরকারি পোর্টালে প্রকাশিত হয়েছে (Farmers). পশ্চিমবঙ্গ সরকার কৃষি খাতে উন্নয়নের জন্য ১১০০টি কাস্টম হায়ারিং সেন্টার স্থাপন করবে, যা কৃষি যন্ত্রপাতি ভাড়া দেবে। এছাড়া, ফর্ম মেশিনারি ভর্তুকি প্রকল্পের মাধ্যমে ৪টি ভর্তুকি প্রকল্প চালু হবে, যা কৃষকদের যন্ত্রপাতি সরবরাহ করবে।

Agriculture Subsidy Provide Farmers for Buy Agriculture Machinary

  • ছোটো কৃষি যন্ত্রপাতি – ভর্তুকি ৫০%, সর্বাধিক ১০০০০ টাকা।
  • শক্তিচালিত যন্ত্রপাতি – ভর্তুকি ৫০-৬০%, সর্বাধিক ৩ লক্ষ টাকা।
  • কৃষি যন্ত্রাদি ভাড়া কেন্দ্র – ভর্তুকি ৪০%, ন্যূনতম ৮ লক্ষ টাকা।
  • কৃষি যন্ত্রাদি হাব বা ব্যাংক – ভর্তুকি ৮০%, ৮ লক্ষ টাকা।
Lakshmir Bhandar (লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে টাকা বৃদ্ধি)

Apply Online to Get Subsidy to Buy Agriculture Machinary

1) অনলাইনে আবেদন করার জন্য রাজ্য সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট মাটির কথা পোর্টালে ভিজিট করতে হবে।
2) অনলাইনে জমা আবেদন পত্রের প্রতিলিপির সাথে প্রয়োজনীয় নথি সহ FSSM ও OTA-SFI স্কীমের ক্ষেত্রে ব্লক কৃষি অফিসে এবং CHC ও FMB/FMH স্কীমের ক্ষেত্রে জেলা কৃষি অফিসে অবশ্যই ১০/০৯/২০২৪ এর মধ্যে জমা করতে হবে।

UPI AUTOPAY ব্যবহার করেন আপনি? এই নিয়ম না জানলে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট পুরো ফাঁকা হবে!

Apply Last Date to Get Agriiculture Subsidy

ইচ্ছুক কৃষক বন্ধুরা অনলাইনের মাধ্যমে আগামী ২০ই আগস্ট ২০২৪, মঙ্গলবার থেকে আগামী ৯ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত আবেদন জানাতে পারবে। বিশদে জানতে অবশ্যই নিকটবর্তী কৃষি অফিসে যোগাযোগ করে নিতে পারেন কৃষকেরা। রাজ্য সরকারের তরফে গৃহীত এই নয়া পদক্ষেপে কৃষকদের অনেকটাই বেশি সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
Written by Sampriti Bose.

Leave a Comment