বর্তমানে দেশের প্রায় প্রতিটা রোজগেরে মানুষই বিনিয়োগ করে থাকেন (Become A Crorepati). সেক্ষেত্রে প্রতিমাসে ২০০০ টাকা বিনিয়োগ (Investment) করা কোন বড় বিষয় নয়। এমনকি কোনো ব্যক্তি যদি প্রতিমাসে ২০০০০ টাকা আয় করেন, তবুও তিনি এর ১০০০ টাকা এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে পারেন যেখানে তিনি কম ঝুঁকি নিয়ে বড় রিটার্ন পেতে পারেন।
Become A Crorepati to Just Invest 1000 Per Month
মূলত বেশিরভাগ লোক যুক্তি দেয় যে ১০০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা বিনিয়োগ করলে কিছুই পাওয়া যাবে না, তাই তারা বিনিয়োগ করছেন না। কারণ তাদের প্রতি মাসে মাত্র ১০০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা অবশিষ্ট থাকে কিন্তু এটা একটা অজুহাত মাত্র। সত্য হল, বড় আর্থিক লক্ষ্য গুলি অল্প পরিমাণে বিনিয়োগ (Become A Crorepati) দিয়ে শুরু করে অর্জন করা যেতে পারে।
কোটিপতি হওয়ার উপায় কি?
তবে, কম বয়সে বিনিয়োগ শুরু করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। কিন্তু অনেকেই ভাবেন, বয়স ৪০ বছরে পৌঁছনোর পর বিনিয়োগ শুরু করা তেমন একটা কাজের কথা নয়। কারণ চল্লিশ বছর মানেই অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে (Become A Crorepati). তবে এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করা মানে কিন্তু খুব একটা দেরি হয়ে যায়নি।
অল্প সময়ে কোটিপতি হওয়ার উপায়
শুধু ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা মেনে চলতে হবে। তাহলেই এই কোটিপতি হয়ে যাওয়া সম্ভব। আসলে ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে কোটিপতি হওয়ার জন্য ১৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ১৫,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করে যেতে হবে (Become A Crorepati). এরপর ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী, যদি প্রতি বছরে ১৫% হিসাবে রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে কোটিপতি সহজেই হওয়া যেতে পারে।
সহজে কোটিপতি হওয়ার উপায়
এই ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে কোনো ব্যক্তি আগামী ১৫ বছর অর্থাৎ নিজের ৫৫ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত তা চালিয়ে যেতে হবে অর্থাৎ ১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী, ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে ১৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ১৫,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে (Become A Crorepati). তাহলেই সেই বিনিয়োগকারীর কোটিপতি হওয়া আর কেউ আটকাতে পারবেন না।
কোটিপতি হওয়ার কৌশল
১৫× ১৫× ১৫ ফর্মুলা অনুযায়ী ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে প্রতি বছরে ১৫% রিটার্ন পাওয়া গেলে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোটিপতি (Become A Crorepati) হওয়া যেতে পারে। সুতরাং ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে ৫৫ বছর বয়সে ১.০১ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। এভাবেই সহজেই কোটিপতি হয়ে উঠতে পারেন যে কেউ।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড কি, বৈশিষ্ট্য এবং ট্যাক্স সুবিধার নিয়মে ১লা অক্টোবর থেকে পরিবর্তন
কোটিপতি হওয়ার টোটকা
তবে বিনিয়োগ করার পূর্বে বিনিয়োগটি বিনিয়োগকারির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে কিনা সে বিষয়টি ভালোভাবে যাচাই করে তারপরেই বিনিয়োগকারির বিনিয়োগ করা উচিত। আর এই সম্পর্কে আপনাদের মত নিচে কমেন্ট করে জানাবেন, সঙ্গে থাকুন এই ধরণের আরও খবরের আপডেট পাওয়ার জন্য, ধন্যবাদ।
Written by Sampriti Bose.