KYC – Know Your Customar যেই সকল নাগরিকদের ব্যাংকের অ্যাকাউণ্ট আছে তারা এই নামের সঙ্গে অবগত। রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে ২০০২ সালে এই ব্যবস্থা চালু করে। বেআইনি আর্থিক লেনদেন ও অসামাজিক কার্যকলাপ থেকে দেশের ব্যাংক ও অর্থনীতিকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে এবং বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য এই নিয়ম নিয়ে আসা হয়েছিল।
KYC নিয়ে ব্যাংকগুলিকে নতুন নির্দেশ জানালো রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া।
KYC করানোর জন্য প্রায়শই আমাদের মধ্যে অনেককে ব্যাংকে গিয়ে লাইনে দাড়িয়ে থাকতে হয়। এর জন্য আমাদের সকলের মুল্যবান সময় নষ্ট হয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমানের নিয়ম অনুসারে, নতুন অ্যাকাউণ্ট খোলার সময়ে এই KYC করানো বাধ্যতামূলক। কিছুমাস অন্তর বা প্রত্যেক বছর সকল সরকারি বা বেসরকারি ব্যাংক গুলি তাদের গ্রাহকদের কে ওয়াই সি করতে বলে। কিন্তু সময়ের অভাবে অনেক সময় অনেকে এই কাজ করতে অসমর্থ হয়।
1 টাকার কয়েন কি আদৌ বৈধ, নিজেদের সিদ্ধান্ত জানালো কেন্দ্রীয় সরকার।
কিন্তু এই নিয়ম না মানাতে পারলে লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয় ব্যাংকের তরফে। কিন্তু দেশের কোটি – কোটি ব্যাংক গ্রাহকদের এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার উদ্দেশ্যে RBI এর পক্ষ থেকে এই গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, দেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক গুলির উদ্দেশ্যে। এই নির্দেশিকায় সাফ বলা আছে, KYC র নামে কোন গ্রাহককে হেনস্থা করা যাবে না।
যদি এই ধরণের কোন অভিযোগ সামনে আসে তাহলে সেই নির্দিষ্ট ব্যাংকের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।এই নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগছে, তাহলে কি এখন থেকে আর KYC জমা করতে হবে। না এমনটা নয়, এই নিয়ম সকলকে মানতে হবে, কিন্তু বারংবার কোন গ্রাহককে একই কারণের জন্য বারবার ডাকা যাবে না। সকলকে ব্যাংকে না এসে অনলাইনের মাধ্যমে এই সুযোগ করে দিতে হবে।
এছাড়াও কোন গ্রাহক নিজের বাসস্থানের ঠিকানা পরিবর্তন অনলাইনের মাধ্যমে করে দিতে হবে। দুই মাসের মধ্যে নিতুন ঠিকানা ব্যাংককে যাচাই করতে হবে।রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার এই নতুন নির্দেশের ফলে আমজনতার কতটা ফায়দা হতে চলেছে? নিজেদের মত নিচে কমেন্ট করে জানাবেন।
SBI তে অ্যাকাউন্ট থাকলেই মিলবে উচ্চহারে রিটার্ন, বিস্তারিত জানুন।
এই ধরণের আরও খবরের আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের এই পেজটিকে শেয়ার ও সাবসক্রাইব করুন। সঙ্গে থাকুন এই ধরণের আরও খবরের আপডেট পাওয়ার জন্য। ধন্যবাদ।