পুজোর পরেই লক্ষ্মীর ভান্ডার (Lakshmir Bhandar), বার্ধক্য ভাতার পাশাপাশি ১০০ দিনের কাজের টাকাও দিয়ে দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সম্প্রতি দুর্গা পুজোর আগে ভার্চুয়ালি একটি দুর্গাপূজার উদ্বোধনের সময় এমনই ঘোষণা করলেন তিনি। আর এই ঘোষণার ফলে আগামী মাসে রাজ্য সরকারের এই সকল প্রকল্পে সকল গ্রাহকেরা বিশেষ সুবিধা পেতে চলেছেন।
Good News For Lakshmir Bhandar Scheme In West Bengal.
এমতাবস্থায়, সম্প্রতি দুর্গাপুজোর আগে কালীঘাটে নিজের বাড়িতে বসেই একটি দুর্গাপুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধনের সময় গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করেন তিনি। এদিন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar) থেকে শুরু করে বার্ধক্য ভাতা সম্পর্কে একটি বিশেষ ঘোষণা করেন তিনি। আর সেই ঘোষণা শুনেই অত্যন্ত খুশি হয়েছেন বাংলার ঘরের মা বোনেরা।
সম্প্রতি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar) প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এখনও পর্যন্ত নতুন ৯০ হাজার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদন জমা পড়েছে৷ পুজোর পর তাদের সবার টাকা দেওয়া হবে৷ বার্ধক্য ভাতাও পুজোর পর দিয়ে দেওয়া হবে বলে এদিন তিনি জানান। পাশাপাশি, ১০০ দিনের কাজের টাকা নিয়েও এদিন বড় মন্তব্য করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি বলেন, আবাস যোজনা এবং ১০০ দিনের কর্মসংস্থান গ্যারান্টি প্রকল্পের (Lakshmir Bhandar) অর্থাৎ এর তহবিল আটকে দিয়েছে কেন্দ্র। তারা গ্রাম সড়ক যোজনার তহবিলও বন্ধ করে দিয়েছে। এমজিএনআরইজিএস এর অধীনে বকেয়া পাওনা তাদের দিতে হবে। কেন্দ্র যদি জন্য অর্থ না দেয় তবে প্রতিবাদ আন্দোলন আরও বড় স্তরে পৌঁছে যাবে বলেও এদিন জানান মুখ্যমন্ত্রী।
তবে, উল্লেখ্য বিগত মাসে স্পেন থেকে ফেরার পর নিজের বাড়িতেই বিশ্রাম নিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জুলাই মাসে শিলিগুড়িতে জরুরি অবতরণকারী হেলিকপ্টার থেকে নামার সময় একই পায়ে আঘাত পেয়েছিলেন তিনি। এরপর, চলতি মাসে কেন্দ্র কর্তৃক পশ্চিমবঙ্গের জন্য তহবিল বরাদ্দের বিরুদ্ধে দিল্লিতে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিবাদও এড়িয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
Lottery Ticket – বিজয়া দশমীতে লটারি জেতার গোপন টেকনিক, একবার শিখতে পারলে বারবার জিতবেন।
তবে, এবার পুজোর পরে কেন্দ্রের ১০০ দিনের বকেয়া টাকা পাওয়ার দাবিতে আরো বৃহওর প্রতিবাদ আন্দোলন গড়ে তোলার ডাক দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তবে, পুজোর পরেই লক্ষ্মীর ভান্ডার (Lakshmir Bhandar), বার্ধক্য ভাতা সহ ১০০ দিনের কাজের টাকা পাওয়ার ঘোষণায় অত্যন্ত খুশি হয়েছেন রাজ্যের মহিলারা।
WBSSC – বহু প্রতীক্ষার পর রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ শুরু হয়ে গেল। মুখ্যমন্ত্রীর ছাড়পত্র।