প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে প্রতিদিন নতুন তথ্য সামনে আসছে, Primary Teacher Recruitment নিয়ে নম্বরের অসঙ্গতি সামনে আসলো। সম্প্রতি এই মামলা নিয়ে শুনানি চলাকালীন দেখা যায় এক প্রার্থীকে নির্দিষ্ট ৫ নম্বরের জায়গায় ৫ এর বেশি নম্বর দেওয়া হয়েছে। এর আগেও OMR সিট নিয়ে দুর্নীতি, টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার মতো আরও অনেক অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
Primary Teacher Recruitment নিয়ে নতুন দুর্নীতির খবর জানা গেল।
কিন্তু এখন Primary Teacher Recruitment নিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে নম্বর বিভ্রাট নিয়ে নতুন তথ্য উঠে এসেছে। বরাদ্দ নম্বরের তুলনায় বেশি নম্বর পাওয়ার ঘটনা ঘটেছে ও অনেকের Extra Curricular Activities অর্থাৎ পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যক্রম বিষয়ে কাউকে কোন নম্বরই দেওয়া হয়নি। এই ভাবে অনিয়ম করে অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
Primary Teacher Recruitment এর শুনানি বর্তমানে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এর বেঞ্চে চলছে। এই নম্বর বিভ্রাট দেখে বিচারপতির বক্তব্য – বীরভূমে বোম বাধলে কতো নম্বর পাওয়া যেত? এই নিয়ে নতুন করে CBI তদন্তের নির্দেশ দিলো কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের চাকরি দেওয়ার জন্য ২০২০ সালে প্যানেল প্রকাশ করা হয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে।
২০২০ সালের এই Primary Teacher Recruitment নিয়েই নানান অসঙ্গতি পরিলক্ষিত হওয়ার অভিযোগে আদালতের দারস্ত হয় একাধিক পরীক্ষার্থী। তাদের মূল অভিযোগ এক বেসরকারি সংস্থাকে দিয়ে এই নম্বর বিতরণ করা হয়েছে। ৫ নম্বরের জায়গায় ৭ নম্বর দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই কথা শুনেই পূর্বের মন্তব্য করেন বিচারপতি।
বিচারপতির আরও মন্তব্য কি করে পর্ষদের এত গুরুত্বপূর্ণ কাজের দায়িত্ব একটি বেসরকারি সংস্থাকে দেওয়া হয়? এর পেছনে ঠিক কি কারণ আছে এই বিষয়টি খুঁজে বার করবে সিবিআই। Primary Teacher Recruitment নিয়ে পূর্বের অ্যাড হক কমিটিকেও প্রয়োজনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। প্রয়োজন পরলে কাউকে হেফাজতেও নেওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি।
ED অফিসার হতে চান? শুরুতেই মাসিক 60 হাজার টাকা বেতন, কোন কোন যোগ্যতা প্রয়োজন?
এই নিয়ে আপনাদের মত নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। পছন্দ হলে শেয়ার ও সাবসক্রাইব করুন। সঙ্গে থাকুন এই ধরণের আরও খবরের আপডেট পাওয়ার জন্য। ধন্যবাদ।