Work From Home – বাড়িতে বসে রোজগারের নতুন সুযোগ। আর কেউ বেকার থাকবে না।

এখন থেকে স্মার্টফোনে থাকা ৭টি অ্যাপের মাধ্যমে বাড়িতে বসেই টাকা ইনকাম (Work From Home) করতে পারবেন সকলে। তবে, এর জন্য ঠিক কোন অ্যাপ গুলি প্রয়োজন সেটি সকলকে সবার আগে জানতে হবে। বর্তমানে দেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে। আর স্মার্টফোন থাকা মানে প্রত্যেকেই তাতে বিভিন্ন অ্যাপ (Online Earning App) ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু অনেকের কাছে স্মার্টফোন থাকলেও তারা স্মার্টফোনের (Smartphone) মাধ্যমে কীভাবে ইনকাম করতে হয় তা জানেন না (Work From Home).

Table of Contents

Work From Home Using Online App.

মূলত অনলাইনে আয় করার জন্য বর্তমানে অজস্র উপায় রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া বা ইউটিউব ঘাঁটলেই তা চোখে পড়বে। তবে এরকম অনেক মাধ্যম রয়েছে যেখানে বাস্তবে কোনো টাকা উপার্জন হয় না। তাই সঠিক অ্যাপ গুলিকে খুঁজে বের করে সেটার মাধ্যমে ইনকাম (Work From Home) করতে হবে‌। বর্তমানে নানা অ্যাপ ব্যবহার করে মাস গেলে বেশ ভালো অঙ্কের টাকা আয় করছেন ইউজাররা।

তবে এই সব অ্যাপ গুলি কাউকেই একেবারে রাতারাতি ধনকুবের করে তোলে না। কিন্তু তার প্রতি দিনের যা যা খরচ অর্থাৎ মোবাইলের বিল, কারেন্টের বিল এবং অন্যান্য খরচ সে খুব সহজেই আয় করতে পারবেন। কিন্তু আপনারা চেষ্টা করবেন যে কোন অ্যাপের মাধ্যমে টাকা চাইলে আপনারা সেই কাজ করবেন না। এবারে দেখে নেওয়া যাক এই (Work From Home) সম্পর্কে।

Foap

যে সকল মানুষেরা ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসেন তারা এখানে প্রতি ছবিতে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় করতে করবেন। এর জন্য সবার প্রথম উক্ত অ্যাপে গিয়ে একটি ফ্রি একাউন্ট বানিয়ে নিতে হবে তাকে। তারপর তাঁর ফোনের গ্যালারিতে থাকা ছবি গুলি তাঁকে আপলোড করতে হবে। যে সব গ্রাহক আগ্রহী হবেন সেই ছবিতে, তারা সে গুলি কেনার প্রস্তাব দেবে উক্ত ব্যক্তিকে। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, এখানে অর্থের লেনদেন হয় Paypal অ্যাপের মাধ্যমে (Work From Home).

mCent

ফোনে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করার বদলে গ্রাহকদের টাকা দেবে এই অ্যাপ। যদিও এই টাকা রিওয়ার্ড পয়েন্ট হিসাবে পাবেন গ্রাহকরা। যা দিয়ে মোবাইল রিচার্জ বা অন্যান্য বিল পে করতে পারবেন। অ্যাপ ইন্সটল করার পাশাপাশি এখানে ভিডিও ফরম্যাটে বিজ্ঞাপন দেখারও পয়েন্টস দেওয়া হয়। অন্যান্য ইউজারদের ইনভাইট করেও পয়েন্টস সংগ্রহ করতে পারেন গ্রাহকরা (Work From Home).

Squadrun

এই অ্যাপে বেশ কিছু টাস্ক পূরণ করতে হবে। গ্রাহকরা তার দক্ষতা অনুযায়ী যেটি পারবেন, সেই অনুসারে বেশ কিছু টাস্ক অ্যাপে শো হবে। যে গুলি নির্দিষ্ট গাইডলাইন মেনে পূরণ করতে হবে। আর টাস্ক পূরণ করলেই তাঁকে নির্দিষ্ট পয়েন্ট দেওয়া হবে। যা পরে Paytm একাউন্টে ট্রান্সফার করার সুযোগ থাকবে। তবে টাকা ট্রান্সফার করার জন্য তাঁকে নূন্যতম ৬০ টাকা ইনকাম করতে হবে (Work From Home).

Slidejoy

অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার ক্ষেত্রে এটি হলো আরও একটি সহজ উপায়। এই অ্যাপ গ্রাহকের ফোনের লকস্ক্রিনের বদলে একটি বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত কন্টেন্ট শো করতে বলবে। যত গুলি বিজ্ঞাপন দেখবেন ঠিক ততই টাকা পাবেন। তবে এই টাকা আসে ক্যারট রূপে। প্রতি ১০০০ ক্যারটে ১ ডলার পাবেন, অর্থাৎ ভারতীয় টাকায় প্রায় 80 টাকা। ১৫ দিন বাদ এই টাকা Paypal একাউন্টের মাধ্যমে ট্রান্সফার করা যাবে (Work From Home).

Keettoo

এই অ্যাপে টাকা আয়ের পদ্ধতি হল এটি গ্রাহকের কি বোর্ডে কিছু বিজ্ঞাপন শো করাবে। ইন্সটল করার পরই সেই নোটিফিকেশন চলে আসবে। যত বিজ্ঞাপন দেখবেন তত টাকা ক্রেডিট হবে। প্রতি বিজ্ঞাপনে 1 টাকা করে দেবে Keettoo. যা Paytm অথবা Mobikwik ওয়ালেটের মাধ্যমে অন্যান্য কাজে ব্যবহার করতে বা ব্যাঙ্ক একাউন্টে আনতে পারেন গ্রাহকরা (Work From Home).

MyJio (মাই জিও)

Yumchek

Android ও IOS উভয় ফোনেই কাজ করে এই অ্যাপ। এখানে গ্রাহকরা যে যে রেঁস্তোরায় খাবার খেয়েছেন তার বিল আপলোড করতে হবে। তারপর ৫ টাকা করে অ্যাপের ওয়ালেটে ক্রেডিট করা হবে। এই অ্যাপের আরও একটি সুবিধা হল গ্রাহকের লোকেশনের নিকটবর্তী কী কী রেঁস্তোরা রয়েছে তাও দেখানো হয়ে থাকে এই অ্যাপে (Work From Home).

পার্ট টাইম চাকরির সুবর্ণ সুযোগ।সবাই বাড়ি বসে রোজগার করতে পারবে।

Crownlt

অফলাইন ব্যবসা যেমন রেঁস্তোরা, স্পা এই জাতীয় অংশীদারদের কাছ থেকে যখন কোনো অ্যাপ ইউজার পরিষেবা নেবে এবং তার বিল আপলোড করবে তার পরিবর্তে ক্যাশব্যাক দেবে এই অ্যাপ। ২০১৪ সাল থেকে শুরু হয় CrownIt। এই অ্যাপে পাওয়া ক্যাশব্যাক অন্যান্য কাজে যেমন অনলাইন শপিং, সিনেমা এবং রিচার্জে ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহকেরা (Work From Home). এভাবে উক্ত অ্যাপ গুলির সাহায্যে এখন থেকে ফোন ঘেঁটে সময় অতিবাহিত করার পাশাপাশি ইনকামও করতে পারবেন গ্রাহকেরা (Work From Home).
Written by Sampriti Bose.

মাত্র 4 বছরে বিনিয়োগ হবে আট গুন। এই স্কীমে টাকা রাখলে ঝড়ের গতিতে টাকা বাড়বে।

Leave a Comment